A SECRET WEAPON FOR ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

A Secret Weapon For ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

A Secret Weapon For ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Blog Article

উগ্র বর্বর ভারতের দর্শকরা আমাদের টাইগার রবির উপর হামলা করেছে

নতুন যন্ত্রের সঙ্গে বাজিয়ে কাওয়ালিতে নতুনত্ব আনার ব্যাপারে বেশ দৃঢ়প্রত্যয়ী ইমরান মিয়া কাওয়াল।

বিশ্বে সবচেয়ে বেশী পরিচিত বাংলাদেশী ড. here মোহাম্মদ ইউনুস এখন দেশের সরকার প্রধান

৯৬. কলতাবাজারের নাসির হোটেলের বিখ্যাত গরুর মাংশ আর পরাটা।

এটি বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক ঐতিহ্যের বৈশিষ্ট্য সহ পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলির একটি তালিকা।

এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন।

৪২. বেইলি রোডে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির সামনের গরু, খাশির চাপ+স্যুপ।

আজিজ মিয়া কাওয়াল, নুসরাত ফতেহ আলী খান এবং সাবরি ব্রাদার্সের মতো বিশ্বখ্যাত কাওয়াল শিল্পীরা দরগাহ থেকেই তাদের যাত্রা শুরু করেছিলেন। পরে তারা পাশ্চাত্যে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন।

এই কাওয়ালদের কারণে কাওয়ালি প্রতিটি মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে যায় এবং বাণিজ্যিক মর্যাদাও পায়।

৫৬একর এলাকায় একটি সম্পূর্ণ আবাসিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। 

লালকুঠি (নর্থব্রুক হল)। বাংলায় ঔপনেবেশিক আমলে নির্মিত ভবন গুলার মধ্যে লালকুঠি অন্যতম। তৎকালীন ভারতবর্ষের গর্ভনর জেনারেল লর্ড নর্থথব্রুক ১৮৭৪ সালে ঢাকা সফরে আসেন এবং তার এই আগমন কে স্মরনীয় করে রাখার জন্য ঢাকার প্রখ্যাত ধনীব্যক্তি জমিদার টাউন হল ধাচের একটি হল নির্মানের উদ্যোগ নেন। পরবর্তীতে এইটি নর্থব্রুক হল বা লাল কুঠি নামে পরিচিত হয়। লাল বর্ণের রং হওয়ায় স্থানীয় মানুষরা একে লাল কুঠি বলে ডাকে। ভবনটির নির্মানশৈলিতে ইন্দো ইসলামিক স্থাপত্য রীতির সঙ্গে ইউরোপীয়-রেনেসাঁ উত্তর স্থাপত্য রীতির চমৎকার মিশেল ঘটেছে। বর্তমানে এই স্থাপনাটি ঢাকা পৌরসভা কতৃত্ত্বভার গ্রহণ করেন।

৬৯. চকের বিসমিল্লাহ হোটেলের মোঘলাই পরটা।

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৬

ফরিদ আয়াজ ও তার ভাই আবু মুহাম্মদ কাওয়ালি আমীর খসরুর ঘরানার কাওয়ালি চর্চা করেন।

Report this page